
| রবিবার, ১৭ আগস্ট ২০২৫ | প্রিন্ট | 233 বার পঠিত
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ছয় হাজার ৫০৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা ব্যয় সম্বলিত ১০টি প্রকল্প অনুমোদন করেছে। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন তিন হাজার ৮২১ কোটি ৫৮ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ দুই হাজার ৪২৮ কোটি চার লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ২৫৬ কোটি ৮৯ লাখ টাকা। এছাড়া টেবিল উপস্থাপিত উপজেলা পর্যায়ে মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ (২য় পর্যায়) (প্রস্তাবিত ১ম সংশোধিত) নামক আরও একটি প্রকল্প অনুমোদন করা হয়েছে।
রোববার (১৭ আগস্ট) শেরে বাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপার্সন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে- রংপুর অঞ্চলে টেকসই কৃষি উন্নয়ন, বাপবিবোর ৩৩/১১ কেভি উপকেন্দ্র আধুনিকায়ন, বিএমআর অব কেরু অ্যান্ড কোং লিমিটেড (২য় সংশোধিত), রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ স্থাপন, ৫ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট স্থাপন (১ম সংশোধিত), ঢাকার আজিমপুর সরকারি কলোনিতে বহুতল আবাসিক ফ্ল্যাট নির্মাণ, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের জন্য বহুতল আবাসিক ভবন নির্মাণ, ঢাকা এনভায়রনমেন্টাল সাসটেনেবল ওয়াটার সাপ্লাই (৩য় সংশোধিত), বান্দরবান পৌরসভা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় নিরাপদ পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন উন্নয়ন, চট্টগ্রামের মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চলে টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক স্থাপন এবং উপজেলা পর্যায়ে মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ (দ্বিতীয় পর্যায়)।
এছাড়া বৈঠকে পরিকল্পনা উপদেষ্টা তার নিজস্ব ক্ষমতাবলে অনুমোদিত ৯টি প্রকল্প সম্পর্কেও একনেক সদস্যদের অবহিত করেন। এসব প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে হাতিয়া, নিঝুম ও কুতুবদিয়া দ্বীপ বিদ্যুতায়ন (২য় সংশোধিত), রাজশাহী ও রংপুরে স্মার্ট প্রি-পেমেন্ট মিটার স্থাপন (১ম সংশোধিত), বরগুনার পৌরসভা অবকাঠামো উন্নয়ন, তিন পার্বত্য জেলায় দুর্যোগ ক্ষতিগ্রস্ত পল্লী সড়ক উন্নয়ন (২য় সংশোধিত), লাঙ্গলবন্দ মহাষ্টমী পুণ্যস্নান উৎসবের অবকাঠামো উন্নয়ন (২য় সংশোধিত), তেলজাতীয় ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি (২য় সংশোধিত), সিলেট বিভাগের গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন (২য় সংশোধিত), কপোতাক্ষ নদ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা দূরীকরণ (২য় পর্যায়, ১ম সংশোধিত) এবং বিদ্যালয় বহির্ভূত কিশোর-কিশোরীদের জন্য দক্ষতা কেন্দ্রিক সাক্ষরতা (২য় সংশোধিত) প্রকল্প।
Posted ৪:১১ অপরাহ্ণ | রবিবার, ১৭ আগস্ট ২০২৫
প্রতিদিনের অর্থনীতি | Protidiner Arthonity